Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
জাতীয় সংসদ নির্বাচন 2024- গণবিজ্ঞপ্তি
বিস্তারিত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন


উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

জাতীয় সংসদের প্রত্যক্ষ নির্বাচনের ৩০০টি আসন
সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য দরকার ১৫১টি আসন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন

২০১৮ ৭ জানুয়ারি ২০২৪ পরবর্তী →

বিদায়ী সদস্য

 

Sheikh Hasina in New York - 2018 (44057292035) (cropped).jpg

Begum Zia Book-opening Ceremony, 1 Mar, 2010 cropped.jpg

নেতা/নেত্রী শেখ হাসিনা খালেদা জিয়া
দল আওয়ামী লীগ বিএনপি
জোট ১৪ দলীয় জোট জোট-বহির্ভূত
নেতা হয়েছেন ১৯৮১ ১৯৮৪
নেতার আসন গোপালগঞ্জ-৩
গত নির্বাচন ৭৬.৮৮% ১২.৩৩%
বর্তমান আসন ২৫৭

 
নেতা/নেত্রী জিএম কাদের সৈয়দ রেজাউল করিম
দল জাতীয় পার্টি ইসলামী আন্দোলন
জোট জোট-বহির্ভূত জোট-বহির্ভূত
নেতা হয়েছেন ২০১৯ ২০০৬
নেতার আসন লালমনিরহাট-৩
গত নির্বাচন ৫.২২% ১.৪৭%
বর্তমান আসন ২৬

জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকা


অধিষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রী

শেখ হাসিনা
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ




বাংলাদেশের রাজনীতি





দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচনের জন্য ১২তম সাধারণ নির্বাচন, যা ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।[১] ২০২৩ সালের শেষ কিংবা ২০২৪ সালের শুরুতে বাংলাদেশের পরবর্তী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকায় ২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে।[২] ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করে সরকার গঠন করে। নির্বাচনে দ্বিতীয় স্থান লাভ করে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এবং এককভাবে নির্বাচনে তৃতীয় স্থান লাভ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ[৩] তবে এই নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে এবং নির্বাচনের ফলাফল ছিল সম্পূর্ণ এক পাক্ষিক।[৪] তখন থেকে বিএনপিসহ বিরোধীরা ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে পুননির্বাচনের দাবি তোলে।[৪] বিএনপির ঘোষণা অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনে তারা আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণ করবে না।[৫]

নির্বাচন ব্যবস্থা

মূল নিবন্ধসমূহ: জাতীয় সংসদ নির্বাচনবাংলাদেশের জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার তালিকা

জাতীয় সংসদের ৩৫০টি আসনের বিপরীতে ৩০০ জন সাংসদ সরাসরি জনগণের ভোটে ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট পদ্ধতিতে নির্বাচিত হন। ৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত থাকে। সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি অর্থাৎ ১৫১টি বা তার বেশি আসনে যে দল জয়ী হন তারাই সরকার গঠন করেন। জোটগতভাবেও ১৫০টির বেশি আসন নিয়ে সরকার গঠিত হতে পারে। নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হন।

পটভূমি

আরও দেখুন: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের ইতিহাসে এই নির্বাচন ছিল ব্যতিক্রম। এই প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের পর দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত কোনো নির্বাচনে দেশের সব রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করে।[৪] নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ জয় পেলেও নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে ২১৩টি কেন্দ্রে ভোটের হার শতভাগ। এসব কেন্দ্রে মৃত মানুষের ভোটও পড়েছে। ১ হাজার ১৭৭টি কেন্দ্রে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীরা কোনো ভোট পান নি।[৬]সুশাসনের জন্য নাগরিকের এক বিশ্লেষণে দেখা যায় ৭৫টি আসনের ৫৮৬টি কেন্দ্রে যত বৈধ ভোট পড়েছে, তার সবগুলোই পেয়েছে ক্ষমতাসীন নৌকা মার্কার প্রার্থীরা।[৪] ভোটের ১০ দিন পর প্রকাশিত যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) প্রতিবেদনে বাংলাদেশকে 'গণতান্ত্রিক' দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয় নি।[৭] ভোটের পর থেকেই ফলাফল বর্জন করে নির্বাচনকে প্রহসন আখ্যা দিয়ে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সহ অন্যান্য বিরোধীরা।[৩][৪]

পুনর্নির্বাচনের দাবি জানালেও নির্বাচন পরবর্তী সরকারের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো আন্দোলন গড়ে তুলতে ব্যর্থ হন বিরোধীরা। ২০২১ সালের ১২ এপ্রিল দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পুরোটাই ইভিএমে ভোট করার ঘোষণা দেয় নির্বাচন কমিশন।[৮] ৯ সেপ্টেম্বর নিজ দলকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা।[৯] ২০২১ সালের শেষ দিকে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রস্তুতি শুরু করে সরকার।[১০] ২০২১ সালের ২০ ডিসেম্বর থেকে ২০২২ সালের ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে সংলাপে অংশগ্রহণ করেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। প্রধান বিরোধীদল বিএনপি এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সহ কয়েকটি দল রাষ্ট্রপতির সংলাপ বর্জন করে।[১১] ২০২২ সালের ২৭ জানুয়ারি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২ পাস করা হয়। আইন অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য অনুসন্ধান কমিটি, ২০২২ গঠন করা হয়।[১২] প্রধান বিরোধী দল বিএনপি এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সহ ১৫টি রাজনৈতিক দল এই কমিটির কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে নি।[১৩] কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ২৬ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ নির্বাচন কমিশন হাবিবুল আউয়াল কমিশন গঠন করেন।[১৪]

২০২১ সালের ২৪ নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ করা হয় নি।[১৫] এরপর ১০ ডিসেম্বর গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) সাবেক ও বর্তমান ৭ কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র[১৬] বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ বিতর্ক শুরু হয়।[১৭] ২০২২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে ভয়মুক্ত, অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায় যুক্তরাজ্যসহ উন্নয়ন সহযোগীরা। যুক্তরাজ্য জানায়, নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে বিনিয়োগ নিয়ে তারা নতুন করে ভাববে।[১৮]

২০২২ সালের ৮ আগস্ট সাতটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে গণতন্ত্র মঞ্চ আত্মপ্রকাশ করে। দলগুলো হল: আ স ম আবদুর রবের নেতৃত্বে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বে নাগরিক ঐক্য, সাইফুল হকের নেতৃত্বে বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জোনায়েদ সাকির নেতৃত্বে গণসংহতি আন্দোলন, ড. রেজা কিবরিয়ার নেতৃত্বে গণ অধিকার পরিষদ, রফিকুল ইসলাম বাবলুর নেতৃত্বে ভাসানী অনুসারী পরিষদ ও হাসনাত কাইয়ুমের নেতৃত্বে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।[১৯]

বৈদেশিক তৎপরতা

কর্মপরিকল্পনা

৭ জানুয়ারি, ২০২৪, রোববার ভোটগ্রহণের দিন রেখে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, এ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত, তা বাছাই হবে ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। তার তিন সপ্তাহ পর হবে ভোটগ্রহণ। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পর ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ। সেক্ষেত্রে মনোনয়নপত্র জমার জন্য ১৪ দিন সময় দেওয়া হয়েছে এবং প্রচারের জন্য ১৯ দিন সময়। ভোটের ৪৮ ঘণ্টা আগে প্রচার শেষ করতে হয়। অর্থাৎ, ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ভোটের প্রচার চালানোর সুযোগ। ৩০০ আসনেই ব্যালট পত্রে ভোট হবে।

ফলাফল



চিত্র:Jatiya Sangsad 2023.svg
দল ভোট % আসন +/–

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল

জাতীয় পার্টি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

গণ অধিকার পরিষদ

বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস

বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন

খেলাফত মজলিস

ইসলামী ঐক্যজোট

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ

ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ

স্বতন্ত্র
মোট

বৈধ ভোট

অবৈধ/ফাঁকা ভোট
মোট ভোট ১০০
নিবন্ধিত ভোটার/ভোটদান


তথ্যসূত্র

  1. প্রতিবেদক, নিজস্ব (১৫ নভেম্বর ২০২৩)। "সংসদ নির্বাচনে ভোট ৭ জানুয়ারি"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০২৩।
  2. চৌধুরী, পাভেল হায়দার (১০ নভেম্বর ২০২১)। "জোড় সালে নির্বাচন চায় আওয়ামী লীগ"বাংলা ট্রিবিউন। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
  3. ঝাঁপ দিন: শোভন, ফাহিম রেজা (৩ জানুয়ারি ২০১৯)। "Islami Andolan musters 3rd highest votes" [ইসলামী আন্দোলন তৃতীয় সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছে]। ঢাকা ট্রিবিউন
  4. ঝাঁপ দিন: কল্লোল, কাদির (৩০ ডিসেম্বর ২০১৯)। "সংসদ নির্বাচন ২০১৮: যেভাবে হয়েছিল ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচন"বিবিসি বাংলা
  5. "আ. লীগের অধীনে জাতীয় নির্বাচনে যাবে না বিএনপি"সময় টিভি। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
  6. রহমান, লুৎফর; সালেকিন, সিরাজুস (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২)। "একটি বিতর্কিত নির্বাচন কমিশনের আমলনামা"দৈনিক মানবজমিন
  7. রনি, সরদার (১০ জানুয়ারি ২০১৯)। "ইকোনমিস্ট ইনটেলিজেন্সের গণতান্ত্রিক দেশের তালিকায় নেই বাংলাদেশ"বিবিসি বাংলা
  8. ইকরাম-উদ দৌলা (১২ এপ্রিল ২০২১)। "দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পুরোটাই ইভিএমে ভোট"বাংলানিউজ২৪.কম
  9. "সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ শেখ হাসিনার"দৈনিক যুগান্তর। ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১।
  10. খান, বাহরাম (১৮ ডিসেম্বর ২০২১)। "সার্চ কমিটি গঠনে প্রস্তুতি শুরু সরকারের"দৈনিক যুগান্তর
  11. "নির্বাচন কমিশন গঠনে অবশেষে আইন হচ্ছে"দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা। ১৮ জানুয়ারি ২০২২।
  12. "নির্বাচন কমিশন গঠনে ৬ সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি"দৈনিক কালের কণ্ঠ। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
  13. জাহিদ, সেলিম (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২)। "নির্বাচনকালীন সরকারেই বেশি মনোযোগ তাদের"দৈনিক প্রথম আলো
  14. "হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে ইসি"দৈনিক প্রথম আলো। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
  15. "বাইডেনের গণতন্ত্র সম্মেলনে আমন্ত্রিত ১১০ দেশের তালিকায় নেই বাংলাদেশ"দৈনিক ইত্তেফাক। ২৪ নভেম্বর ২০২১।
  16. আহমেদ, মোশতাক (১৯ ডিসেম্বর ২০২১)। "মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও সরকারের নতুন চ্যালেঞ্জ"ডেইলি স্টার
  17. স্বপন, হারুন উর রশীদ (২৭ জানুয়ারি ২০২২)। "যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ বনাম দেশের স্বার্থ"ডয়েচে ভেলে বাংলা
  18. "নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে বিনিয়োগ নিয়ে নতুন করে ভাববে যুক্তরাজ্য: হাইকমিশনার"দৈনিক যুগান্তর। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
  19. "সাত দলের জোট 'গণতন্ত্র মঞ্চ'র আত্মপ্রকাশ"বাংলা ট্রিবিউন। ৮ আগস্ট ২০২২। ১৭ আগস্ট ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০২২।


ছবি
ডাউনলোড
প্রকাশের তারিখ
19/11/2023
আর্কাইভ তারিখ
10/01/2024